♥ ♥ tips :)

 

যারা ভবিষতে প্রেম করবেন এবং প্রেমের বিয়ে করবেন কিছু হিতোপদেশ আমাদের কনজার্ভেটিভ সমাজ ব্যবস্হায় স্কুল-কলেজ গন্ডীতে প্রেম হলেও সেগুলো ফিকে হয়ে যাবার সম্ভাবনা বেশী থাকে সময়ের সাথে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে আবার সেটা উল্টো সময়ের সাথে সেটা গাঢ় হয় সবাই ভবিষত বা সংসারেরও স্বপ্ন দেখে. প্রেম যারা করার ইচ্ছা পোষণ করছেন (সি…রিয়াসলি…টাইম পাস কিংবা শারিরীক বিষয়গুলোর জন্য নয়) কিছু হিতোপদেশ ১. কনফার্ম হোন ছেলে-মেয়ে দু’জনই একই ধর্মের ২. সমসাময়িক ব্যাচের মেয়ে হলে প্রেম এভয়েড করুন (বিয়েরপর চাকরি, ইগো, সন্তান ইত্যাদি সমস্যা তৈরি হয়) ৩. ছেলে-মেয়ে ভাই-বোনদের লিস্টিতে কত নম্বরে এবং তাদের বৈবাহিক অবস্হা জেনে নিন (উদহারণ: ছেলে ৩ ভাইদের মধ্যে ছোট আর মেয়ে ২ বোনের মধ্যে বড়; পাশ করার পর মেয়ের বিয়ের হুড়োহুড়ি শুরু হবে কিন্তু ছেলের বড় ভাইদের বিয়ে না হয়ে থাকলে লাগলো গ্যান্জাম) ৪. খুবই গুরুত্বপূর্ণ নিজের অর্থনৈতিক-সামাজিক অবস্হানের বাইরে প্রেম করতে যাবেন না (মধ্যবিত্ত ছেলে-উচ্চ মধ্যবিত্ত মেয়ে) বিয়ের পরে জীবন শেষ ৫. নিজের এলাকার ছেলে-মেয়ে দেখে প্রেম করুন (সামাজিকতার অনেক জটিলতা তৈরি হয়) ৬. ছেলে বা মেয়ে, নিজের বোনদের সাথে পরিচয় করিয়ে দিন, সংসারে বোনরা একটা বড় ডিসিশন মেকিং পারসন, বিয়ের আগে ও পরে ৭. প্রেমের আবেগের রাশে বাস্তবতা ভুলে যাবেন না, পরে পস্তাতে হবে ৮. যদি সম্পর্কের ব্যাপারে মনে কোন কিন্তু থাকে কখনও শারিরীক কোন ব্যাপারে যাবেন না (মেয়েরা বিশেষ ভাবে যত্নবান হোন, মোবাইল-হিডেন ক্যামের ব্যাপারে সচেতন থাকুন) ৯. বিয়ের পরের লাইফ নিয়ে আলাপ করুন, আপনার নিজের এবং পরিবারের (ছেলেদের বিশেষ করে) সব লিমিটেশন, সিচুয়েশন, সদস্যদের মানসিকতা ইত্যাদি খোলামেলা আলাপ করুন। জটিলতা বিয়ের পর তৈরি হবার চেয়ে ইনিশিয়াল স্টেজে প্রেম ভেঙ্গে যাওয়া ভালো ১০. ৮০% মানুষের জীবনে সমস্যার মূল কারন মেয়ে। তাই যা করবেন ভাবে চিন্তে করবেন। মনে রাখবেন…প্রেম চাইলেই হয়ত আরেকটা করা যায় কিন্তু বিয়ের পর জটিলতায় পড়লেন তো জীবন শেষ ♥ ♥ ♥ ♥ —গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে আবেগকে প্রশ্রয় দেওয়া উচিত নয় – জর্জি হল্যান্ড

Related posts

Leave a Comment